Thursday 11 September 2014

আমার কুমারত্ব হারানোর গল্প

ক্লাস নাইনে পড়ি তখন। আপনারাতো জানেনই আমি হোস্টেলে থাকতাম। বয়েস কম হলেও পেকে গিয়েছিলাম তখনি। ক্লাস সেভেন থেকে দুই ব্যাচ সিনিয়রভাইদের সাথে চলাফেরা করতাম। আমাকেও উনারা আদর করতেন। তাই উনাদের দেখে সব শিখেছিলাম বয়েস হওয়ার একটু আগেই, হয়তো। তাদের অনুপ্রেরনায় নাইনে উঠার পরেই সম্পর্ক হলো আরশির সাথে। তখন মাত্র এই লাইনে নব্য খেলোয়াড় আমি তাই, তাই এতোটা মাপ ঝোক নেওয়া হয়নি। তবেমহাবাড়ার উপর আপনারা ভরসা রাখতে পারেন। এখন অনুমান করতে পারি ওর দুধের সাইজ ছিলো ৩৪। হাতের মাপ মামারা হাতের মাপ। ক্লাস নাইনের বাংলা মিডিয়ামের একটা মেয়ের জন্যে আমাদের সময় এটাই অনেক কিছু ছিলো। সে যাক। আমি প্রেমে পড়েছিলাম ওর পাতলা ঠোট দুটো দেখে। আহা কি সুন্দর ঠোট ছিলো। আর পাছাটা…… সেও মোটামুটি বেশ ভারী ছিলো। ইচড়ে পাকা হওয়ায় আর ভাইয়াদের উৎসাহে শুরু করলাম উদ্দাম প্রেম। তখন অবশ্য উদ্দাম প্রেম বলতে চুমাচুমি আর চান্সে হাতের কাজ করাকেই বুঝাতো।

বেশ চলছিলো প্রেম। একদিন ক্লাস শেষে প্রাইভেট পড়ে ফেরার সময় আরশির সাথে আমার সামান্য বিষয় নিয়ে ব্যাপক ঝগড়া হলো। আমার আবার মনটা বড় নরম। যাকে ভালোবাসি তাকে কষ্ট দিতে পারি না। তাই মনটা খারাপ হয়ে গেলো হোস্টেলে ফিরে। মন খারাপ দেখে দাদা আমাকে ডাকলো। দাদা হচ্ছে আমার গুরু। খুব ক্লোজ বড় ভাই ছিলেন। অসম্ভব আদর করতেন। যা শিক্ষা সব দাদা আর দাদার দোস্ত মেন্টালই আমাকে দিয়েছে। দাদা ডেকে জিজ্ঞেস করলো, ” কিরে নাতি , কি হইছে তোর?” দাদাকে সব খুলে বললাম। দাদা সব শুনল মনযোগ দিয়ে। মেন্টাল আর দাদা কি যেনো ফিসফাস করলো। এরপরে আমাকে বলল “সকালে বলতেছি কি করবি। তোর রুটিনটা দিয়ে যা।”

সকালে দাদা বলল “তোদের তো দেখি কম্পিউটার ক্লাসের সময় আজকে বায়োলজি নাই।” আমি বললাম “নাহ।” বলে “ভালো ওই সময়টায় তুই পিছনের পাহাড়ের আড়ালে চলে যাস। বাকিটা আমি আর মেন্টাল দেখতেছি।” আমি উনাদের কথা কখনো ফেলতাম না। কথা মত চলে গেলাম পিছনে পাহাড়ের আড়ালে। আমাদের স্কুলের আশে পাশ অনেক নীরব এলাকা। লোকজনের আনাগোনা নেই একদমই।

তো আমি পাহাড়ের পিছনে বসে আছি । কিছুক্ষন পর দেখি দুই চোখে ৮৮ বন্যার মত পানি নিয়ে আরশি এসে হাজির। আল্লাহতালা ছাড়া কেউ জানে না দাদা কি বলেছে ওকে। আমি তো নার্ভাস। ও এসেই আমাকে জড়িয়ে ধরল। কোন কথা নাই …… চোখের পানি পড়ছেই। সেই অবস্থাতেই আমাকে জিজ্ঞেস করল ” কি হয়েছে তোমার?” আমি বললাম “কিছুই না।” আরশি আমাকে হঠাৎ করে চুমু দিলো। আমিও ওর চুম্বনে সাড়া দিলাম। ওর বুক দুটো ঘসা খাচ্ছিল আমার শরীরে।কি যেনো হলো হঠাৎ করে। আমি পুরো শক্তি দিয়ে ওকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে থাকলাম। মুখ তুলে ওর দিকে তাকিয়ে বললাম ” আরশি আমি তোমাকে চাই” ও আমার ঘাড়ে মুখ ঘসতে ঘসতে বলল ” আমি তো তোমারই ।”

“উহু আরশি। I want you right here, right now.” বলেই আমি ওকে পাগলের মত চুমু খাওয়া শুরু করলাম। আরশিও আসতে আসতে গরম হয়ে উঠলো। আমার মাথায় তখন শয়তান নিজে ভর করেছে। দাদা আর মেন্টালের বদৌলতে আমার ততদিনে চটিতে হাফেজি পাস হয়ে গেছে । মুখস্থ রসময় গুপ্ত সমগ্র বলতে পারি আর নীলছবিতে হাফ সেঞ্চুরী করে ফেলেছি। তাই মোটামুটি জানতাম কি করে তাওয়া গরম করা লাগে রুটি ভাজতে।

No comments:

Post a Comment

e