দেলুর গায়ে হলুদ আজ। সকালে ঘুম থেকে উঠে লুঙ্গি উল্টিয়ে লিঙ্গটা ধরে নাড়াচাড়া করতে করতে ভাবলো আর একদিন পরেই এটা পপির সোনার ভেতর ঢুকাবো। ভেবে এখনই খাড়া হয়ে গেল। পপি একটা মাল। মাল্টা সাইজের দুধ। সেদিন ব্রা ছাড়া তার সামনে চলে এসেছিল। কামিজ ভেদ করে খয়েরী বোটা বের হয়ে আসছিল। তার কথা ভাবলেই ধোন সাথে সাথে দাড়িয়ে যায় দেলুর। কিন্তু এখন তো পপিকে পাওয়া যাবে না। আজকের দিনটা পার করতে হবে। সে বিছানা থেকে নেমে দাড়ানোর পরও ধোনটা সামনে খাড়া হয়ে থাকলো। এরকম অবস্থায় ঘর থেকে বের হওয়া লজ্জার ব্যাপার। কি মুশকিল। ছাত্রজীবনে সে শিবিরের সাথী ছিল। তার রুমমেট কাম নেতা কারিম ভাই বলছিল এরকম লজ্জার ব্যাপার ঘটলে যেন হাসিল করে। হাসিল করা হাত মারার চেয়ে উত্তম। তখন সে বোঝেনি ঘটনা। কয়েকদিন পর মেসের বুয়াটা সকালে ঘরে ঢুকে ঝাড়ু দিতে শুরু করার পর কারিম ভাই হঠাৎ দেলুকে বললো পাঁচ মিনিট একটু বাইরে যান দেলু ভাই। দেলু বাইরে যেতে কারিম ভাই দরোজা বন্ধ করে দিল। পাঁচ মিনিট না, প্রায় বিশ মিনিট পর দরোজা খুললো এবং বুয়াটা বের হয়ে গেল। দেলু ঘরে ঢুকতে কারিম ভাই বললো, কিছু মনে কইরেন না, একটু হাসিল করলাম। দেলু তখনো অবাক। বললো, বুয়া চলে গেল কেন, আজ রান্না করবে না? কারিম ভাই বললো, গোসল করতে গেল, একটু হাসিল করলাম তো? দেলু তখনো না বুঝাতে কারিম ভাই বললো, সকালে জিনিসটা হঠাৎ শক্ত হয়ে গেছিল। আমার নেতা বলছে এটা শক্ত হলে হাসিল করে ফেলতে। যদি নারী পাওয়া না যায় তবে পুরুষের পেছন দিয়েও হাসিল করা না যায়। তো, বুয়া যখন আসলো বুয়াকে দিয়ে হাসিল করে ফেললাম। দেলু শুনে এবং বুঝে শিউরে উঠলো। কারিম ভাই তাকেও পোন মেরে দেবে কোনদিন? এই ব্যাটার কাছ থেকে এতদিন ইসলামের তালিম নিয়েছি। শালার শালা।
সেদিন কারিম ভাইকে গালি দিলেও এত বছর পর তার মনে হলো নিশ্চয়ই ধর্মে স্বীকৃতি আছে হাসিল করার। নইলে তার নেতাও বলতো না। তারা সবাই তো মূর্খ না। তাছাড়া কত বছরের ইসলামী দল এরা।
কিন্তু দেলু কাকে হাসিল করবে এখন। পপিকে পাবার আগে কাউকে হাসিল না করলে ধোনমামা তো নামছে না। ঘরে বাবা মা ভাই বোন সবাই আছে। তাদের কাউকে তো হাসিল করা যায় না। তবে বারো তেরো বছরের একটা কাজের মেয়ে আছে। মাত্র বুক উঠছে, এখনো জলপাই সাইজ। তাতে কি, আগের দিনে এই বয়সে মেয়েরা মা হতো। সে অপেক্ষা করতে লাগলো মেয়েটা কখন কাপড় ধুতে ঘর ঝাড়ু দিতে আসে।সেদিন কারিম ভাইকে গালি দিলেও এত বছর পর তার মনে হলো নিশ্চয়ই ধর্মে স্বীকৃতি আছে হাসিল করার। নইলে তার নেতাও বলতো না। তারা সবাই তো মূর্খ না। তাছাড়া কত বছরের ইসলামী দল এরা।
দেলু নীলুকে বলে, না দিলে জোর করবো। জোর করলে ব্যথা পাবি কইলাম।
নীলু তবু মোচড়ামুচড়ি করছে। সে দেলুকে ভয় পায়। জানে দেলু মানুষের রগ কাটে। যদি তার রগও কেটে দেয়। কিছুক্ষণ মোচড়ামুচড়ি করে নেতিয়ে পড়ে। দেলু ঝটপট তার জামা খুলে বুক টিপতে থাকে, চুষতে থাকে, কামড়াতে থাকে। একটানে সালোয়ার নামিয়ে নেংটো করে ফেলে। তারপর বিছানায় ফেলে খাড়া লিঙ্গটা সোজা ঢুকিয়ে দিতে থাকে। অনেক কষ্ট পেলেও চিৎকার থামিয়ে চোখ বড় বড় করে দোয়া পড়তে থাকে মনে মনে। এই শয়তান যেন বেশীক্ষণ না নেয়। দেলু হাপরের মতো ঠাপাতে থাকে মেয়েটাকে। রক্তে ভিজে যায় বিছানা। অবশেষে তার শেষ হয় কাজ। উঠে মেয়েটাকে বলে, কাউকে বললে খুন করে ফেলবো। এখন যা চাদর ধুয়ে ফেল বাথরুমে গিয়ে।
----------------
কালকে সে পপিকে বিয়ে করলেও আজকে নীলুকে চুদলে সমস্যা কি। ওর ধোন খাড়া হয়েছে, মাল মাথায় উঠেছে। মাল মাথায় নিয়ে সে কি কোন কাজ করতে পারবে? পপিকে চোদার অপেক্ষায় না থেকে তাই নীলুকে চুদে নিতে হয়। নীলুদের চুদলে কোন ক্ষতি নাই। মাথা থেকে মাল নামাতে হবে।
সুতরাং জামাত শিবির আগামী কাল হরতাল হলে আজ থেকে জাতিকে পোন মারা শুরু করতে পারবে।
No comments:
Post a Comment